শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
শিমুল বিশ্বাসের পর কারামুক্ত হয়ে এবার বিএনপিকে ধুয়ে দিলেন শহীদুল!

শিমুল বিশ্বাসের পর কারামুক্ত হয়ে এবার বিএনপিকে ধুয়ে দিলেন শহীদুল!

মতিহার বার্তা ডেস্ক :  খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত সহকারী শিমুল বিশ্বাসের পর দলীয় অসহযোগিতার অভিযোগ করেছেন ঢাকা বিভাগীয় বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বাবুল। গ্রেফতারের পাঁচ মাস পর কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে দলের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেন বাবুল।

কারাগার থেকে বের হয়ে বাবুল সাংবাদিকদের বলেছেন, বিএনপির রাজনীতি করে কারাগারে গেলেও দলের পক্ষ থেকে কেউ আমার খোঁজ নেয়নি। দলের দুঃসময়ের কাণ্ডারিদের সঠিক মূল্যায়ন না করলেও আগামীতে দলের প্রতি নেতা-কর্মীদের অবিশ্বাস ও অনাস্থা বাড়বে বলেও শঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।সূত্র: বাংলা নিউজ ব্যাংক

এসব অভিযোগ টেনে বাবুল বলেন, বিএনপির মধ্যে অনেক বিশ্বাসঘাতক এবং দালাল নেতা আছেন যারা দলকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়ে নিজেরা লাভবান হওয়া জন্য গেম খেলে যাচ্ছেন। বিএনপি নেতাদের বিশ্বাসঘাতকতার কারণেই ম্যাডাম এখনো জেলে রয়েছেন। সেইসব নেতাদের শনাক্ত করতে না পারলে ম্যাডামের মুক্তি তো দূরের কথা দলের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে।

এদিকে, বাবুলের পরিবারের তরফ থেকে জানা গেছে, বাবুলের জামিনের জন্য দলীয় আইনজীবীদের কাছে দিনের পর দিন ধর্না দিয়েও লাভ হয়নি। আইনজীবীদের অসহযোগিতার কথা দলীয় নেতাকর্মীদের জানালেও এ নিয়ে তারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। বরং তারা দেখি-দেখছি বলে কালক্ষেপণ করেছেন তারা। পরে অন্য আইনজীবী ধরে তার পরিবার নিজ খরচে বাবুলকে মুক্ত করে।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শহীদুল ইসলাম বাবুলের পরিবারের একজন সদস্য বলেন, বাবুল জেলে যাওয়ার পর কোনোদিন কোনো নেতা তার খোঁজ-খবর নেয়নি। বাবুল তার জামিনের ব্যাপারে যেসব নেতাদের সঙ্গে কথা বলতে বলেছিল তাদের সঙ্গে কথা বলেও কোনো লাভ হয়নি। এতে বাবুল নিজেই বিরক্ত হয়ে পরিবারের মাধ্যমে নিজের জামিনের ব্যবস্থা করেছে। পরিবারের খরচে আলাদা আইনজীবী দিয়ে তার জামিনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। দলের প্রতি তার কোনো ভক্তি-শ্রদ্ধা নেই আর। দলকে তার চেনা হয়ে গেছে।

প্রসঙ্গত, শহীদুল ইসলাম বাবুল ঢাকা বিভাগীয় বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর মহাখালী থেকে পুলিশ শহীদুল ইসলাম বাবুলকে গ্রেফতার করে। পল্টন থানার একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।

মতিহার বার্তা ডট কম –  মে, ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply